এটা এমন এক প্রশ্ন যা অনেক সমাজে, ধার্মিকদের মধ্যে taboo হয়ে আছে। যে ব্যাক্তি প্রশ্ন করতে খুব উৎসাহিত করে, সেও এই প্রশ্ন শুনলে আস্তাগিরুল্লাহ বলে প্রশ্নকারীকে তিনবার তওবা করিয়ে ছোটবেলা থেকেই মাথায় ঢুকিয়ে দেয় যে এগুলা শয়তানি প্রশ্ন, এগুলা মাথায় আনাই যাবে না, এগুলা গুনাহ, হারাম প্রশ্ন। আর কোনো শিক্ষিত মানুষকে জিজ্ঞাসা করলে মুচকি হাসি দিয়ে উত্তর দিবে "এগুলার উত্তর নাই, বড় হলে বুঝবে"। এভাবে ছোট ছোট অনেক প্রশ্ন মনের মধ্যে চাপিয়ে রাখা হয়। এভাবে অনেক প্রশ্ন বন্ধ জানালার পেছনে আটকে আছে। যেখানে আলো আসে না। আলো আসতে দেয়া হয় না। এইসব প্রশ্নের উত্তর যদি ভাবুক মন সময় মতন পেত, তাহলে নতুন নতুন হাজারো সংশয় এর থেকে মুক্তি পাওয়া যেত। বিশ্ববিদ্যালয় এ উঠতে উঠতে তারা হারিয়ে ফেলে ঈমান। তারাই নাস্তিকদের পাল্লায় পড়ে বিপদে পরে। হয়ে উঠে সংশয়বাদী। আবার কেউ কেউ নিজেকে মুক্তমনার তালিকায় যোগ করে। পশ্চাৎদেশে জ্বলে কমিউনিজম এর আগুন। আর নাহলে ধর্মের হালাল হারাম এর "জাল" থেকে বের হয়ে এসে বাহিরে "অক্সিজেন" এর স্বাদ নেয়। বাস্তবে যদিও তা বিষাক্ত অক্সিজেন। যে এগুলার পাশ দিয়েও যায় না, সেও মডারনিটির রঙিন চশমা চোখে লাগিয়ে নেয়। আজ আরবের ৭% নাস্তিক (সেকুলার) । সারা বিশ্বে ১ বিলিয়ন। যদিও এর জন্য চীন দায়ী। যাই হোক, বাস্তবে এমন প্রশ্নের জবাব কিন্তু আমাদের মুসলিম স্কলারগণ ১ হাজার বছর এরও আগেই দিয়ে গিয়েছে। আমি আজ এই প্রশ্নের জবাব বিভিন্ন দৃষ্টিকোণ থেকে দেওয়ার চেষ্টা করব।
ওয়ামা তৌফিকি, ইল্লা বিল্লাহ !
কোনো প্রশ্ন করার আগে দেখতে হবে যে সেটা valid নাকি invalid। যেমন, " ওই ব্যাচেলর ছেলের বউ গত পহেলা বৈশাখে কি রঙের শাড়ি পড়েছিল? লাল নাকি সাদা?"
আমি এইসব প্রশ্নের বলি 2nd class question. অর্থাৎ, আগে দেখতে হবে যে যেই অনুমান বা স্টেটমেন্ট এর উপর প্রশ্নটা দাড়িয়ে, সেটা ভ্যালিড নাকি নাম যদি সেটা ভ্যালিড হয়, তাহলে বাকি প্রশ্ন।
লাল শাড়ি নাকি সাদা শাড়ি এটাতো পরের বিষয়। আগে দেখতে হবে ব্যাচেলর এর বউ থাকা সম্ভব নাকি। যদি প্রথম স্টেটমেন্ট ই বাতিল হয়ে যায়, তাহলে পুরা প্রশ্নই বাতিল। লাল সাদা তো পরের বিষয়।
Who created god প্রশ্নটাও এমনি। আগে দেখতে হবে god er সংজ্ঞা কি। God কি ক্রিয়েটেড নাকি, তিনি কি সৃষ্ট? তার কি শুরু আছে? তিনি কি আলাদা করে অস্তিত্বে এসেছেন? যদি উত্তর হ্যা হয়, তাহলে বাকি প্রশ্ন করা যায়। আর যদি উত্তর না হয়, তাহলে পুরা প্রশ্নটাই বাতিল।
চলুন এখন একটু ভেবে দেখি।
Perspective 1 : Causality এর ধারণা থেকে।
প্রথমে বলি cause বলতে কি বুঝায়। Cause মানে "কারণ"। আবার এভাবেও বলা যায় অস্তিত্বের জন্য ব্যাখ্যা। সহজভাবে বলতে গেলে, ধরুন আমি একটা চেয়ার বানালাম, আমি এই চেয়ার এর Cause। একটা চা বানালাম। আমি সেই চা এর cause। মা সন্তানকে জন্ম দিল, মা হলো সন্তানের cause।
ধরেন আপনার সামনে এইযে কিছু আছে, এটা কোনো না কোনো ভাবে , কারো মাধ্যমে এসেছে। এটা সর্বদা ছিল না। শুরু আছে। যার মাধ্যমে এসেছে, তাই হলো cause। আপনি কখনোই বলবে না যে এটার শুরু নেই। অবশ্যই আছে। তাই এর cause ও আছে।
সুতরাং cause বলেন, creator বলেন, maker বলেন, disigner বলেন, এগুলা সবই cause। Cause শব্দটা আরো বেশি এপ্রপিয়েট।
এখন প্রশ্ন হলো, সব কিছুর কি cause আছে? বা স্রষ্টা আছে?
উত্তর: না। আসলে যা কিছুর শুরু আছে তার cause আছে। এটাই Law’s of Causality।
"Every change in nature is produced by some cause"
"Everything that begins to exist has a cause of its existence"
যে অস্তিত্বের শুরুই নেই, সর্বদাই ছিল,তার আলাদা করে অস্তিত্বে আসার/শুরু হবার/ সৃষ্ট হবার কোনো প্রয়োজনই নেই। তার কোনো cause এরও প্রয়োজন নেই। তাই সব কিছুর cause আছে, এ কথাটা ভুল। আসলে যা কিছুর শুরু আছে তার একজন স্রষ্টা/ ডিজাইনার / ব্যাখ্যা/ cause থাকা যৌক্তিক।
এখন কেউ যদি ঈশ্বর বলতে রাম শাম যদু মদু কদু বুঝে,তাহলে তার স্রষ্টা থাকলেও থাকে পারে। তবে যখন কেউ আল্লাহর কথা বুঝায়, তখন বিষয়টা ভিন্ন। কারণ আল্লাহর নির্দিষ্ট সংজ্ঞা আছে।
আমরা কখনোই বলিনা যে আল্লাহর শুরু আছে (নাউজুবিল্লাহ)।
যেকোনো মুসলিম একপায়ে মানতে বাধ্য যে আল্লাহ অসীম ও অনন্ত।
তার মানে তার শুরু নেই।
তার cause নেই।
তার আলাদাভাবে সৃষ্ট হবার প্রয়োজন নেই।
তার মানে তার সৃষ্টার প্রয়োজন নাই। তিনি uncreated, uncaused, undisigned।
তবে এই জায়গায় এসেই নাস্তিকরা হজম করতে চায় না। তারা uncreated শব্দটা হজম করতে চায় না। তবে হাস্যকর বিষয় তারা নিজেরাই একটা সময় দাবি করেছে যে মহাবিশ্ব অসীম, eternal। মহাবিশ্ব eternal, তাই এর স্রষ্টার দরকার নেই। পরবরতীকালে তা ভুল প্রমাণিত হয়। সেটা ভিন্ন কথা।
তবে তারাই কিন্তু eternal শব্দ ব্যবহার করে স্রষ্টার অস্তিত্ব বাতিল করতে চাইত। এখানেই তাদের ডাবল স্ট্যা্ডার্ড। কদু বললে সমস্যা, লাউ বলতে বেশ। বেকার বলতে সমস্যা, unemployed বলতে বেশ।
আরে! uncreated ই তো হলো eternal । আমরা শুধুমাত্র আল্লাহ কেই eternal, অসীম মানি। তাহলে তারা কিভাবে আল্লাহর ক্ষেত্রে তাদের ভিত্তিহীন প্রশ্ন করে?
তাই, আল্লাহকে কে সৃষ্টি করল, এই প্রশ্নটাই বাতিল।
বি:দ্র: অনেকে এখানে কোয়ান্টাম মেকানিক্স এর কথা এনে বলে যে সব কিছুর cause নেই। আসলে cause জানা নেই, আর cause নেই এর মধ্যে বিষয়টা গুলিয়ে ফেলে। এই বিষয়ে বিস্তারিত আলোচনা করা সম্ভব।
Perspective 2 : Caused Universe & Infinity Regress
এখন একাবিংশ শতাব্দীতে কেউই অস্বীকার করবে না যে এই মহাবিশ্বের শুরু আছে। বরং বৈজ্ঞানিক ভাবেও এটা প্রমাণিত। এবং হাজার বছর আগে দার্শনিক ভাবে প্রমানিত তো বটেই। Without shadow of a doubt it is proved that the universe
began to existence, it has a start. There must be a first cause.
কেন? কারন actualized differentiated Infinity [1] doest exist in real life.
এই বিষয়ে বিস্তারিত জানতে the divine reality বইটা পড়তে পারেন। সুতরাং আলোচনা সংক্ষিপ্ত করার জন্য আমরা ধরে নিচ্ছি যে এই মহাবিশ্বের শুরু আছে। [2]
Infinity Regress : You cannot come back from infinity
ধরুন আমি আমার এক বন্ধু নাম্বার ১ কে বললাম, আমাকে ৫ টাকা ধার দিতে পারবি? আমি বাসে করে এক জায়গায় যাবো। আমার বন্ধু বললো, দোস্ত আমিতো ২ এর কাছে ৫ টাকা পাই, ও আমাকে দিলে আমি তোকে দিব। ১ যখন ২ এর কাছে গেল, ২ বলল যে সে ৩ এর কাছে ৫ টাকা পায়, ৩ বলল ৪ এর কাছে ৫ টাকা পায়, ৫ বলল ৬ এর কাছে এক টাকা পায়।
আমার প্রশ্ন, এটা যদি এভাবেই অসীমে চলতে থাকে, টাকাটা কি ১ এর কাছে এসে কখনো পৌঁছাবে? অবশ্যই না। কারণ কোথাও না কোথাও তো তাকে থামতে হবে। তারপর সেই টাকাটা এসে পৌঁছাবে। যদি অসীমে চলে যায়, তাহলে তো থামবেই না। অসীমকাল ধরে চলতেই থাকবে। ফেরা সম্ভব হবে না আর!
এটাই হলো ইনফিনিটি রিগ্রেস। আপনি ইনফিনিটি থেকে ফিরে আসতে পারেন না।
১০০ জন পরে হোক, ১০০০০ জন পড়ে হোক, বিলিয়ন ট্রিলিয়ন গুগলপ্লেক্স আলোকবর্ষ পরে হোক, একটা জায়গায় থামতে হবে, এরপরে ফিরে আসবে। অসীমের তো শেষ নাই, ফিরে আসবে কিভাবে?
অর্থাৎ মহাবিশ্বকে কেউ সৃষ্টি করেছে, সেই স্রষ্টাকে যদি কেউ সৃষ্টি করে, তার স্রষ্টা লাগবে, তার স্রষ্টার স্রষ্টা লাগবে, এভাবে অসীমে চলে যাবে। এটা যদি অসীমে চলে যায়, তাহলে আমাদের অস্তিত্বই বাতিল হয়ে যাবে। আমার অস্তিত্বই সম্ভব না। কারণ ভেবে দেখুন, স্রষ্টার এই চেইন অসীমে গেলে আমি সৃষ্টি হতাম না। কারণ এই চেইন চলতেই থাকতো, আর আমার পর্যন্ত আসত না। ঠিক যেমন সেই ৫ টাকা নাম্বার ১ এর কাছে আসা সম্ভব না।
যদি ৫ টাকা নাম্বার ১ এর কাছে আসে, তার মানে সেই চেইন অসীমে যায় নি। অবশ্যই কোথাও থেমেছে।
একই ভাবে যেহুতু আমি এক্সিস্ট করি, তার মানে অবশ্যই স্রষ্টার স্রষ্টা নেই। আর থাকবেই বা কিভাবে, আগেই তো বলেছি, তিনি ইটার্নাল, তার কোনো শুরু নেই। তিনি সবকিছুর স্রষ্টা। তিনি খালিক, আমরা মাখলুক।
সুতরাং কেউ যদি স্বীকার করে যে মহাবিশ্বের শুরু আছে এবং সে নিজের অস্তিত্বকে স্বীকার করে, তাহলে সে মানতে বাধ্য যে আল্লাহর কোনো শুরু নেই।
তাই who created god, প্রশ্নটাই বাতিল।
Perspective 3 : মেনে নাও।
এই অংশ অর্ধশিক্ষিত, ingnoranmus, উদাসদের জন্য।
হ্যা, আমরা বাস্তব জীবনে আনক্রিয়েটেড কোনো কিছু কল্পনা করতে পারি না। পারার কোথাও না। কারণ আল্লাহ কেমন, সেটা কল্পনা করা সম্ভব না।
আমরা আল্লাহর সিফাত এর অর্থ জানি, তবে ধরণ জানি না।আমি যদি একটা চেয়ার বানাই, ওই চেয়ারের উপর গবেষণা করে কি কেউ বলতে পারবে যে আমার শরীরে কয়টা হাড়? না। আমাদের ইন্দ্রিয়, জ্ঞান, ক্ষমতা সীমিত। আমরা সসীম অস্তিত্ব। আমরা পার্টিকুলার এনটিটিকে। আমি কিভাবে অ্যাবসলিউট এনটিটি আমাদের ক্ষুদ্র জ্ঞান দিয়ে চ্যালেঞ্জ করি? আমার এই সব যুক্তি যদি ভুলও হয়, তাও কিভাবে কেউ তার ক্ষুদ্র জ্ঞান দিয়ে আল্লাহকে চ্যালেঞ্জ করে?
তিনি কোনো কিছুর মতো না। কল্পনায় উর্ধ্বে।
সৃষ্টির নিয়ম দিয়ে তাকে বেধে ফেলে চ্যালেঞ্জ করা বোকামি। নিজের জ্ঞান যুক্তির উপর এতো বেশি বিশ্বাস করাটাও অন্ধবিশ্বাস।
আল্লাহ তা'আলা কুরআনে বলেন,
১) তিনি আল্লাহ, এক-অদ্বিতীয়।
২) আল্লাহ হচ্ছেন ‘সামাদ'।
৩) তিনি কাউকেও জন্ম দেননি এবং তাঁকেও জন্ম দেয়া হয়নি।
৪) এবং তাঁর সমতুল্য কেউই নেই।
২নং আয়াত থেকে আমরা পাই, আল্লাহ সামাদ। তার করো উপর নির্ভর করতে হয়না।
সুতরাং কেউ কিভাবে বলে যে আল্লাহর তার অস্তিত্বে আসার জন্য অন্য কারো উপর নির্ভর করতে হবে অর্থাৎ আরেক স্রষ্টা লাগবে? নাউজুবিল্লাহ।
৩নং আয়াত থেকে পাই, সন্তান জন্ম দেওয়াটা সৃষ্টির বৈশিষ্ট্য। আল্লাহ এই সৃষ্টির বৈশিষ্ট্যকে নিজের ক্ষেত্রে নাকচ করেছেন। কারণ সৃষ্টির বৈশিষ্ট্য তার উপর প্রযোজ্য নয়। সসীম সৃষ্ট অস্তিত্ব অর্থাৎ মাখলুক এর বৈশিষ্ট আল্লাহর উপরে খাটবে কি করে?
এই আয়াত অনেকে এভাবেও বিশ্লেষন করেন যে আল্লাহ কোনো কিছু হতে আসেন নি, কোনো কিছু তার অংশ না।
৪নং আয়াতের মূলে বলা হয়েছে ‘কুফু’ । এর মানে হচ্ছে, নজীর, সদৃশ, সমান, সমমর্যাদা সম্পন্ন ও সমতুল্য। আয়াতের মানে হচ্ছে, সারা বিশ্ব-জাহানে আল্লাহর সমকক্ষ অথবা তাঁর সমমর্যাদাসম্পন্ন কিংবা তাঁর সত্তা, গুণ, কর্ম ও ক্ষমতার ব্যপারে তাঁর সমান পর্যায়ে উন্নীত হতে পারে এমন কেউ কোন দিন ছিল না এবং কোন দিন হতেও পারবে না এবং তাঁর অস্তিত্ব-সূরতেও তাঁর সমপর্যায়ে কেউ নেই। এখান থেকে স্পষ্ট প্রমানিত হয় যে আল্লাহর সত্তা-গুণাবলির কাইফিয়্যাত বা স্বরূপ মানবীয় উপলব্ধির ঊর্ধ্বে।
এই চার আয়াতের সুরাহ আপনার প্রশ্নকে গুড়িয়ে দিতে পারে। আলহামুলিল্লাহ।
সব শেষে বলতে চাই।
আমি আল্লাহর উপর পরিপূর্ন ঈমান আনলাম।
সত্যমনা লেখক, আগন্তুক।
সত্যমনা ডট কম।
খুব সুন্দর হইছে। এরকম আরও চাই আগন্তুক ভাই।
উত্তরমুছুনইনশাআল্লাহ্।
মুছুন♥️
অসাধারণ উত্তর।
উত্তরমুছুনসত্যিই ভাই অসাধারণ উত্তর।
উত্তরমুছুনসকল প্রশংসা আল্লাহর যার রহমত ও সাহায্য ছাড়া কিছুই সম্ভব না।
মুছুন♥️
সবই বুঝলাম ভাই কিন্তু অস্তিত্ব তো আগে প্রমান করতে হবে? মহাবিশ্বের তো অস্তিত্ব আছে। কিন্তু???
উত্তরমুছুনএখানে প্রশ্নটার যৌক্তিকতা নিয়ে আলোচনা করা হয়েছে এবং আলোচনা করা হয়েছে যে আমাদের থিওলোজির সাথে এটা কতুটুকু যায়।
মুছুনগড যদি থাকে, সেই হিসাবেই প্রশ্নটা করা হয়। গড এর অস্তিত্ব আগে থেকে অনুমান করেই এই প্রশ্নটা করা হয় ।
যেমন কেউ যদি রিচার্ড ডকিন্স এর গড ডিলিউসান বইটা দেখে, সে কস্মোলোজিকাল আর্গুমেন্ট নিয়ে কয়েক পাতা লেখার পর এই বিখ্যাত প্রশ্নটা ছুড়ে।
এই লেখাটা আল্লাহর অস্তিত্ব এর প্রমাণ নিয়ে না।
তবে হ্যাঁ ইনশাআল্লাহ আল্লাহর অস্তিত্বের প্রমাণ নিয়ে বিস্তারিত লেখা আসবে।
Contingency থেকে শুরু করে ramifi ed natural theology argument,
সব নিয়েই লেখার চেষ্টা করব। ইনশাআল্লাহ
Mashallah Khub sundor likhecho Bhai...Allah tayala tomar Ilm, Amol, Hikmah, Ikhlas ke aro bariye den...Amin
উত্তরমুছুনখুব ভালো লাগলো।
উত্তরমুছুনRight
উত্তরমুছুনRight
উত্তরমুছুনসুন্দর লেখা।
উত্তরমুছুনএই টপিকে এই লেখাটিও পড়া যেতে পারে। https://faith-and-theology.com/সৃষ্টিকর্তাকে-কে-সৃষ্টি/
উত্তরমুছুন